Warning: Uninitialized string offset 0 in /home/bcsarker/agrinewsbd.com/wp-includes/kses.php on line 1

Warning: Uninitialized string offset 0 in /home/bcsarker/agrinewsbd.com/wp-includes/kses.php on line 1

Warning: Uninitialized string offset 0 in /home/bcsarker/agrinewsbd.com/wp-includes/rest-api/endpoints/class-wp-rest-block-types-controller.php on line 1

Warning: Uninitialized string offset 0 in /home/bcsarker/agrinewsbd.com/wp-includes/rest-api/endpoints/class-wp-rest-block-types-controller.php on line 1

Warning: Uninitialized string offset 0 in /home/bcsarker/agrinewsbd.com/wp-includes/rest-api/endpoints/class-wp-rest-font-faces-controller.php on line 1

Warning: Uninitialized string offset 0 in /home/bcsarker/agrinewsbd.com/wp-includes/rest-api/endpoints/class-wp-rest-font-faces-controller.php on line 1

Warning: Uninitialized string offset 0 in /home/bcsarker/agrinewsbd.com/wp-includes/blocks/search.php on line 1

Warning: Uninitialized string offset 0 in /home/bcsarker/agrinewsbd.com/wp-includes/blocks/search.php on line 1

Warning: foreach() argument must be of type array|object, int given in /home/bcsarker/agrinewsbd.com/wp-includes/script-loader.php on line 286

Warning: Constant DISALLOW_FILE_EDIT already defined in /home/bcsarker/agrinewsbd.com/wp-content/themes/newspaper-pro/inc/template-functions.php on line 458
সারের মজুত পর্যাপ্ত/ তদারকি জোরদার ও নিয়মিত মোবাইল কোর্ট পরিচালনার নির্দেশ- কৃষি সচিবের

সারের মজুত পর্যাপ্ত/ তদারকি জোরদার ও নিয়মিত মোবাইল কোর্ট পরিচালনার নির্দেশ- কৃষি সচিবের

  • রিপোটার
  • সময় : ০১:৪২:১৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২২ অগাস্ট ২০২২
  • ১০৬৭ জন দেখেছেন

কেউ যাতে সারের কৃত্রিম সংকট তৈরি করতে ও দাম বেশি নিতে না পারে-সে বিষয়ে তদারকি জোরদার এবং নিয়মিত মোবাইল কোর্ট পরিচালনার জন্য মাঠ পর্যায়ের কৃষি কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছেন কৃষিসচিব মো: সায়েদুল ইসলাম। তিনি বলেন, দেশে পর্যাপ্ত সার মজুদ রয়েছে, কোথাও সারের সংকট হওয়ার কোন সুযোগ নেই।

আজ রবিবার বিকালে সচিবালয়ে ভার্চুয়ালি ‘সার্বিক সার পরিস্থিতি পর্যালোচনা’ সভায় কৃষিসচিব এ নির্দেশনা প্রদান করেন। সভায় কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (সার ব্যবস্থাপনা ও উপকরণ) বলাই কৃষ্ণ হাজরা, বিএডিসির চেয়ারম্যান, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক,সারা দেশের জেলা-উপজেলাসহ মাঠ পর্যায়ের কৃষি বিভাগের কর্মকর্তারা সংযুক্ত ছিলেন। সভায় প্রতিটি জেলার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালকবৃন্দ সারের সার্বিক পরিস্থিতি তুলে ধরেন।

কেউ কেউ গুজব ছড়িয়ে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের অপচেষ্টা ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে সংকট তৈরি করছে কিনা সে ব্যাপারে কৃষি কর্মকর্তাদের বাড়তি সতর্কতা গ্রহণ করার আহ্বান জানান কৃষিসচিব।

আলোচনা শেষে সভায় সঠিকভাবে সার বিতরণ-বিক্রি নিশ্চিত করার জন্য মাঠ কর্মকর্তাদের কতিপয় নির্দেশনা প্রদান করেন কৃষিসচিব। ডিলাররা যেন বরাদ্দকৃত সার যথাসময়ে উত্তোলন করে তা নিশ্চিত করার জন্য ইউনিয়ন পর্যায় পর্যন্ত মনিটরিং জোরদার করা। কোন কোন ডিলার বরাদ্দকৃত সার যথাসময়ে উত্তোলন না করার কারণে সার বিক্রির সময় রেশনিং করে থাকেন যা সম্পূর্ণ নিয়মবহির্ভূত। এর ফলে মাঠ পর্যায়ে কৃষকের মাঝে এক ধরণের কৃত্রিম আশঙ্কা সৃষ্টি হয়। কোন ডিলার যেন নিয়মবহির্ভূতভাবে সার বিক্রিতে রেশনিং না করতে পারেন, সেজন্য ডিলারদের সতর্ক করাসহ তদারকি বৃদ্ধি করা।

রশিদ ছাড়া যেন সার বিক্রি না হয় তা নিশ্চিত করা। ডিলার ও খুচরা বিক্রেতার দোকানে লালসালুতে বা ডিজিটালি সারের মূল্য তালিকা টানিয়ে রাখতে হবে। ডিলারে গুদাম ভিজিট করে সারের অ্যারাইভাল নিশ্চিত করতে হবে। জেলা প্রশাসন ও উপজেলা প্রশাসনের সাথে কৃষি বিভাগ নিবিড় যোগাযোগ রক্ষা করবে এবং নিয়মিত মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করতে হবে। অধিক মূল্যে সার বিক্রির কোন তথ্য বা সংবাদ পাওয়া গেলে সাথে সাথেই তা রিপোর্ট করতে হবে এবং সংশ্লিষ্ট ডিলারের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

সার্বিক বিষয়াদি নিয়ে উপজেলা পর্যায়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের সভাপতিত্বে উপজেলা কৃষি অফিসার, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও ডিলারদের নিয়ে সভা করে কৃষক, জনপ্রতিনিধি, সাংবাদিকসহ সবাইকে সারের পর্যাপ্ততা সম্পর্কে অবহিত করতে হবে।

সভায় জানান হয়, চাহিদার বিপরীতে দেশে সব রকমের সারের পর্যাপ্ত মজুত রয়েছে। বর্তমানে (২১ আগস্ট) ইউরিয়া সারের মজুদ ৬ লাখ ৪৯ হাজার মেট্রিক টন, টিএসপি ৩ লাখ ৯৪ হাজার টন, ডিএপি ৭ লাখ ৩৬ হাজার টন, এমওপি ২ লাখ ৭৩ হাজার টন। সারের বর্তমান মজুদের বিপরীতে আমন মৌসুমে (আগস্ট থেকে অক্টোবর মাস পর্যন্ত) সারের চাহিদা হলো ইউরিয়া ৬ লাখ ১৯ হাজার টন, টিএসপি ১ লাখ ১৯ হাজার টন, ডিএপি ২ লাখ ২৫ হাজার টন, এমওপি ১ লাখ ৩৭ হাজার টন।

বিগত বছরের একই সময়ের তুলনায়ও সারের বর্তমান মজুদ বেশি। বিগত বছরে এই সময়ে ইউরিয়া সারের মজুদ ছিল ৬ লাখ ০৬ হাজার মেট্রিক টন, টিএসপি ২ লাখ ২৭ হাজার টন, ডিএপি ৫ লাখ ৫৬ হাজার টন এবং এমওপি ১ লাখ ৯৬ হাজার টন।

Tag :

আপনার মুল্যবান কমেন্ট লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ইমেইল সংরক্ষণ করুন এবং অন্যান্য তথ্য দিন

জনপ্রিয় পোস্ট
https://www.youtube.com/watch?v=wRt0Eo1voJ4

শহিদ শেখ রাসেলের সমাধিতে কৃষি তথ্য সার্ভিসের শ্রদ্ধা নিবেদন

সারের মজুত পর্যাপ্ত/ তদারকি জোরদার ও নিয়মিত মোবাইল কোর্ট পরিচালনার নির্দেশ- কৃষি সচিবের

সময় : ০১:৪২:১৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২২ অগাস্ট ২০২২

কেউ যাতে সারের কৃত্রিম সংকট তৈরি করতে ও দাম বেশি নিতে না পারে-সে বিষয়ে তদারকি জোরদার এবং নিয়মিত মোবাইল কোর্ট পরিচালনার জন্য মাঠ পর্যায়ের কৃষি কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছেন কৃষিসচিব মো: সায়েদুল ইসলাম। তিনি বলেন, দেশে পর্যাপ্ত সার মজুদ রয়েছে, কোথাও সারের সংকট হওয়ার কোন সুযোগ নেই।

আজ রবিবার বিকালে সচিবালয়ে ভার্চুয়ালি ‘সার্বিক সার পরিস্থিতি পর্যালোচনা’ সভায় কৃষিসচিব এ নির্দেশনা প্রদান করেন। সভায় কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (সার ব্যবস্থাপনা ও উপকরণ) বলাই কৃষ্ণ হাজরা, বিএডিসির চেয়ারম্যান, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক,সারা দেশের জেলা-উপজেলাসহ মাঠ পর্যায়ের কৃষি বিভাগের কর্মকর্তারা সংযুক্ত ছিলেন। সভায় প্রতিটি জেলার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালকবৃন্দ সারের সার্বিক পরিস্থিতি তুলে ধরেন।

কেউ কেউ গুজব ছড়িয়ে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের অপচেষ্টা ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে সংকট তৈরি করছে কিনা সে ব্যাপারে কৃষি কর্মকর্তাদের বাড়তি সতর্কতা গ্রহণ করার আহ্বান জানান কৃষিসচিব।

আলোচনা শেষে সভায় সঠিকভাবে সার বিতরণ-বিক্রি নিশ্চিত করার জন্য মাঠ কর্মকর্তাদের কতিপয় নির্দেশনা প্রদান করেন কৃষিসচিব। ডিলাররা যেন বরাদ্দকৃত সার যথাসময়ে উত্তোলন করে তা নিশ্চিত করার জন্য ইউনিয়ন পর্যায় পর্যন্ত মনিটরিং জোরদার করা। কোন কোন ডিলার বরাদ্দকৃত সার যথাসময়ে উত্তোলন না করার কারণে সার বিক্রির সময় রেশনিং করে থাকেন যা সম্পূর্ণ নিয়মবহির্ভূত। এর ফলে মাঠ পর্যায়ে কৃষকের মাঝে এক ধরণের কৃত্রিম আশঙ্কা সৃষ্টি হয়। কোন ডিলার যেন নিয়মবহির্ভূতভাবে সার বিক্রিতে রেশনিং না করতে পারেন, সেজন্য ডিলারদের সতর্ক করাসহ তদারকি বৃদ্ধি করা।

রশিদ ছাড়া যেন সার বিক্রি না হয় তা নিশ্চিত করা। ডিলার ও খুচরা বিক্রেতার দোকানে লালসালুতে বা ডিজিটালি সারের মূল্য তালিকা টানিয়ে রাখতে হবে। ডিলারে গুদাম ভিজিট করে সারের অ্যারাইভাল নিশ্চিত করতে হবে। জেলা প্রশাসন ও উপজেলা প্রশাসনের সাথে কৃষি বিভাগ নিবিড় যোগাযোগ রক্ষা করবে এবং নিয়মিত মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করতে হবে। অধিক মূল্যে সার বিক্রির কোন তথ্য বা সংবাদ পাওয়া গেলে সাথে সাথেই তা রিপোর্ট করতে হবে এবং সংশ্লিষ্ট ডিলারের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

সার্বিক বিষয়াদি নিয়ে উপজেলা পর্যায়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের সভাপতিত্বে উপজেলা কৃষি অফিসার, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও ডিলারদের নিয়ে সভা করে কৃষক, জনপ্রতিনিধি, সাংবাদিকসহ সবাইকে সারের পর্যাপ্ততা সম্পর্কে অবহিত করতে হবে।

সভায় জানান হয়, চাহিদার বিপরীতে দেশে সব রকমের সারের পর্যাপ্ত মজুত রয়েছে। বর্তমানে (২১ আগস্ট) ইউরিয়া সারের মজুদ ৬ লাখ ৪৯ হাজার মেট্রিক টন, টিএসপি ৩ লাখ ৯৪ হাজার টন, ডিএপি ৭ লাখ ৩৬ হাজার টন, এমওপি ২ লাখ ৭৩ হাজার টন। সারের বর্তমান মজুদের বিপরীতে আমন মৌসুমে (আগস্ট থেকে অক্টোবর মাস পর্যন্ত) সারের চাহিদা হলো ইউরিয়া ৬ লাখ ১৯ হাজার টন, টিএসপি ১ লাখ ১৯ হাজার টন, ডিএপি ২ লাখ ২৫ হাজার টন, এমওপি ১ লাখ ৩৭ হাজার টন।

বিগত বছরের একই সময়ের তুলনায়ও সারের বর্তমান মজুদ বেশি। বিগত বছরে এই সময়ে ইউরিয়া সারের মজুদ ছিল ৬ লাখ ০৬ হাজার মেট্রিক টন, টিএসপি ২ লাখ ২৭ হাজার টন, ডিএপি ৫ লাখ ৫৬ হাজার টন এবং এমওপি ১ লাখ ৯৬ হাজার টন।